ƸӜƷ Assalaam Alaikum Wa Rahmatullahi Wa Barakatuhu, Bismillah Hir'Rahman Nir'Rahim. ওমর ইবনে খাত্তাব [রাযি] থেকে বর্ণিত, নবী করীম [সা] বলেনঃ তোমাদের সবচেয়ে ভাল শাসক এবং সবচেয়ে মন্দ শাসক সম্পর্কে তোমাদের অবহিত করব কি? সবচেয়ে ভাল শাসক হলেন তারা, যাদের তোমরা ভালবাস এবং যারা তোমাদেরকেও ভালবাসে, যাদের জন্য তোমরা দোয়া কর এবং যারা তোমাদের জন্য দোয়া করে। আর সবচেয়ে নিকৃষ্ট শাসক হল তারা, যাদের তোমরা ঘৃণা কর এবং যারা তোমাদের ঘৃণা করে, যাদের তোমরা লানত কর এবং যারা তোমাদের লানত করে। [তিরমিযী শরীফ -২২৬৭]
Collected By ⇒ Rz Rasel ƸӜƷ ●▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬●
ƸӜƷ Assalaam Alaikum Wa Rahmatullahi Wa Barakatuhu, Bismillah Hir'Rahman Nir'Rahim. হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সা. ইরশাদ করেছেন-“হে ফাতেমা! তুমি নিজেকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাও। আমি কোন লাভ ক্ষতির মালিক নই। তবে তোমার সাথে আমার আত্মিয়তার সম্পর্ক আছে যেটা আমি রক্ষা করব। তাহাবী শরীফ, হাদিস নং-৪৯৮৪, সহীহ মুসলিম-২/১১৪,হাদিস নং-৫২২, তিরমিযী শরীফ, হাদিস নং-৩১৮৫, সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদিস নং-৬৪৬, সুনানে নাসায়ী-হাদিস নং-৬৪৭১, মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং-৮৪০২ ~~~~ নবীজী সাঃ যেখানে বলছেন-“আমি কোন লাভ ক্ষতির মালিক নই। নিজের সন্তানকে রক্ষা করার কোন ক্ষমতাও আমার নাই”। সেখানে আমাদের দেশের ভন্ড পীরেরা কি করে মুরীদদের জান্নাত দেবার মালিক হয়?
Collected By ⇒ Rz Rasel ƸӜƷ ●▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬●
ƸӜƷ Assalaam Alaikum Wa Rahmatullahi Wa Barakatuhu, Bismillah Hir'Rahman Nir'Rahim. হযরত আয়িশা [রাযি] থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম বলেছেনঃ "তোমাদের কেউ যদি খাবার সময় আল্লাহর নাম [বিসমিল্লাহ] উচ্চারণ করতে ভুলে যায় তাহলে সে যেন [স্মরণ হলে] 'বিসমিল্লাহি আও-ওয়ালাহু ওয়া আখিরাহ' বলে খাবার খায়।" [শামাইলে তিরমিযী-৪১৩৮] ~~ 'বিসমিল্লাহি আও-ওয়ালাহু ওয়া আখিরাহ' অর্থ হল, খাবার শুরুতে এবং শেষে আল্লাহর নাম স্মরণ করছি। Collected By ⇒ Rz Rasel ƸӜƷ ●▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬●
ƸӜƷ Assalaam Alaikum Wa Rahmatullahi Wa Barakatuhu, Bismillah Hir'Rahman Nir'Rahim. আবু সাঈদ খুদরী [রাযি] থেকে বর্ণিত যে, নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম বলেছেনঃ "সব চেয়ে বড় জিহাদ হল অত্যাচারী শাসকের সামনে ন্যায় কথা বলা।" [তিরমিযী-২১৭৭] Collected By ⇒ Rz Rasel ƸӜƷ ●▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬●
ƸӜƷ Assalaam Alaikum Wa Rahmatullahi Wa Barakatuhu, Bismillah Hir'Rahman Nir'Rahim. হযরত আব্দুল্লাহ বিন ওমর রা. থেকে বর্ণিত। রাসূল সা. ইরশাদ করেছেন-যে ব্যক্তি যার সাদৃশ্য গ্রহণ করে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে। আবু দাউদ শরীফ, হাদিস নং-৪০৩৩ মুসনাদুল বাজ্জার, হাদিস নং-২৯৬৬, মুসনাদে আব্দুর রাজ্জাক, হাদিস নং-২০৯০৮৬ ••• পশ্চিমাদের কালচার থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করে আমরা ঠিক কাদের সাদৃশ্য ধারণ করছি একবার ভেবেছি কি? কাদের সাথে হাশরের ভয়াবহ ময়দানে উঠতে চাই? একটি বার চিন্তা করার অনুরোধ সবাইকে। •••
Collected By ⇒ Rz Rasel ƸӜƷ ●▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬●
ƸӜƷ Assalaam Alaikum Wa Rahmatullahi Wa Barakatuhu, Bismillah Hir'Rahman Nir'Rahim. হযরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-“মানুষ যে আগুন জ্বালায় এই আগুন (তার তাপমাত্রা) জাহান্নামের আগুনের তাপমাত্রার সত্তর ভাগের এক ভাগ”। সাহাবীগণ বললেন-“হে আল্লাহর রাসূল! এই আগুনইতো (শাস্তির জন্য) যথেষ্ঠ। তারপর আবার অনুরূপ ঊনষাটগুণ (তাপমাত্রা) বৃদ্ধি করা হয়েছে!”। {সহীহ মুসলিম শরীফ-২/৩৮১, হাদিস নং-৭৩৪৪, মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক, হাদিস নং-২০৮৯৭} ### সুপ্রিয় ভাইও বোনেরা! এই হল হাদিসের ভাষ্য যে, জাহান্নামে রয়েছে দুনিয়ার আগুনের চে’ সত্তর গুন বেশি তাপওয়ালা জাহান্নামের আগুন। কিন্তু ভন্ড দেওয়ানবাগী বলে জাহান্নামে আগুন বলতে কিছু নেই। কেবলি আত্মিক একটি কষ্টের নাম হল জাহান্নাম। দেখুন তার লিখা “আল্লাহ কোন পথে” বইয়ে সে কি বলে? “মানুষের দেহ স্থুল কিন্তু আত্মা সূক্ষ্ণ। সুতরাং জাগতিক কোন আগুন দ্বারা সূক্ষ্ণ আত্মাকে জ্বালানো সম্ভব নয়। মৃত্যুর পর মানুষের শরীর ধ্বংস হয়। উহাকে জাগতিক অর্থে আগুন দিয়ে পোড়ানোর প্রশ্ন অবান্তর। (কাজেই আসল কথা হল) আল্লাহ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার ফলে আত্মা এক বিচ্ছেদ যাতনা ভোগ করতে থাকে। প্রভুর পরিচয় নিজের মাঝে না পাওয়া অবস্থায় তার মৃত্যু হলে সে বে-ঈমান হয়ে কবরে যায়। তখন তার আত্মা এমন এক অবস্থায় আটকে পড়ে যে, পুনরায় আল্লাহর সাথে মিলনের পথ পায়না। তা আত্মার জন্য কঠিন যন্ত্রণাদায়ক। অত্মার এরূপ চিরস্থায়ী যন্ত্রণাদায়ক অবস্থাকেই জাহান্নাম বলে। [আল্লাহ কোন পথে?-৪৩-৪৪] Collected By ⇒ Rz Rasel ƸӜƷ ●▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬●
ƸӜƷ Assalaam Alaikum Wa Rahmatullahi Wa Barakatuhu, Bismillah Hir'Rahman Nir'Rahim. হযরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত। রাসূল সা. ইরশাদ করেছেন-“তোমরা স্বীয় ঘরকে কবর বানিয়োনা। (অর্থাৎ কবরের মত ইবাদতহীন করোনা) আর আমার কবরে উৎসব করোনা। তবে হ্যাঁ আমার উপর দরূদ পাঠ কর। নিশ্চয় তোমরা যেখানেই থাকনা কেন, তোমাদের দরূদ আমার নিকট পৌঁছে থাকে”। {সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং-২০৪৪, কানযুল উম্মাল ফি সুনানিল আকওয়াল ওয়াল আফআল, হাদিস নং-৪১৫১২, শুয়াবুল ঈমান, হাদিস নং-৩৮৬৫} ## বিঃদ্রঃ এই হাদিসে লক্ষণীয় বিষয় হল-রাসূলে কারীম সা. নিজ রওযা মুবারকে উৎসব তথা ওরস পালন করতে বারণ করেছেন। তাহলে অন্য আর কে এমন আছে যার কবরে তা বৈধ হবে? আল্লাহ তায়ালা আমাদের কবরে ওরস নামক এই জঘন্য বেদআত থেকে হিফাযত করুন। আমীন। Collected By ⇒ Rz Rasel ƸӜƷ ●▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬●
ƸӜƷ Assalaam Alaikum Wa Rahmatullahi Wa Barakatuhu, Bismillah Hir'Rahman Nir'Rahim. আবদুল্লাহ ইবনে আমর [রাযি] থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম বলেছেনঃ "পিতা-মাতাকে গালিগালাজ করা কবীরা গুনাহ।" সাহাবীরা বললেনঃ "হে আল্লাহর রাসূল! কোন ব্যক্তি কি তার পিতা-মাতাকে গালীগালাজ করতে পারে?" তিনি উত্তরে বললেন " হ্যাঁ, কেউ অন্যের পিতাকে গালি দিল ফলে সে তার পিতাকেও গালি দিল; কেউ কারোর মাকে গালি দিল তখন সেও তার মাকেও গালি দিল। {তিরমিযী-১৯০৮} ~~~ কাজেই আমরা অন্যের বাবা-মার নাম তুলে গালিগালাজ করা থেকে বিরত থাকি কারণ এতে যাকে গালি দেওয়া হবে সেও ফিরে গালিদাতার বাবা-মাকে গালিগালাজ করবে। সুতরাং অন্যের বাবা-মাকে গালিগালাজ করা যেনো নিজের বাবা-মাকে গালিগালাজের পাত্র করে তুলা। আল্লাহ আমাদের সর্বপ্রকার গালিগালাজ থেকে বেঁচে থাকার তৌফিক দান করেন। Collected By ⇒ Rz Rasel ƸӜƷ ●▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬●
ƸӜƷ Assalaam Alaikum Wa Rahmatullahi Wa Barakatuhu, Bismillah Hir'Rahman Nir'Rahim. হযরত সাহল ইবনে হুনায়ফ [রাযি] থেকে বর্ণিত যে, নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম বলেছেনঃ "যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে আন্তরিক ভাবে শাহাদাত প্রার্থনা করে সে তার বিছানায় মারা গেলেও আল্লাহ সুবহানু তা'য়ালা তাঁকে শহীদদের মর্যাদায় পৌঁছে দিবেন।" {তিরমিযী-১৬৫৯} Collected By ⇒ Rz Rasel ƸӜƷ ●▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬●
ƸӜƷ Assalaam Alaikum Wa Rahmatullahi Wa Barakatuhu, Bismillah Hir'Rahman Nir'Rahim. হযরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত। রাসূল সা. ইরশাদ করেছেন-“আল্লাহ তায়ালা বলেন-‘বনী আদম আমাকে গালি দেয়, অথচ তাদের আমাকে গালি দেবার কোন অধিকার নেই। আর তারা আমাকে মিথ্যা প্রতিপন্নও করে। অথচ তাদের আমাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করার কোন অধিকার নেই। তাদের এই কথা আমাকে গালি দেয়া যে,-আমার সন্তান আছে। আর আমাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করা হল এই কথার দ্বারা-আমি তাদের প্রথম সৃষ্টির মত পুনরুত্থান করতে পারবেনা’”। (বুখারী শরীফ, হাদিস নং-৩০২১, ৪৬৯১, ৪৬৯০, মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং-৯১১৪) ••• খৃষ্টানরা বলে ঈসা আঃ আল্লাহর ছেলে (নাউজুবিল্লাহ) আর ইহুদীরা বলে ওজায়ের আঃ আল্লাহর ছেলে (নাউজুবিল্লাহ) ••• Collected By ⇒ Rz Rasel ƸӜƷ
●▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬●
If Error – Please Acknowledge Me. As A Muslim, It’s Your Duty (Rz Rasel) |
Post a Comment